বিজ্ঞান

স্যার আইনস্টাইনের বুদ্ধির আসল কারণ কি ছিল? How Albert Einstein Brain Is Really Different Than Others

স্যার আইনস্টাইনের বুদ্ধির আসল কারণ কি ছিল? How Albert Einstein Brain Is Really Different Than Others

স্যার আইনস্টাইনের বুদ্ধির আসল কারণ কি ছিল? How Albert Einstein Brain Is Really Different Than Others

 

স্যার আইনস্টাইনের বুদ্ধির আসল কারণ কি ছিল How Albert Einstein Brain Is Really Different Than Others

 

যে মানুষটি আজ অব্দি কোন ভুল করেনি আপনি বলতে পারেন সে আজ অব্দি নতুন কিছু করার প্রচেষ্টায় করেনি এরকমই কিছু মানতেন দুনিয়ার সবচেয়ে মহান সাইন্টিস্ট আলবার্ট আইনস্টাইন ১৪ ই মার্চ ৮৭৯ সালে জার্মানির উল শহরের এক ইহুদী পরিবারে জন্ম নিয়েছিলেন অ্যালবার্ট আইনস্টাইন তিনি জন্মের সময় ডাক্তার এটা নোটিশ করেছিলেন যে তার মাথার খুলিতে সাধারণ বাচ্চাদের থেকে অনেক বড় আর তিনি একটা অ্যাপয়নমেন্ট বাচ্চার মতো জন্ম নিয়েছিলেন তবে তা সত্ত্বেও তার ব্রেইন এতই শক্তিশালী ছিল আজ অব্দি কোন মানুষ তার সাথে মোকাবিলা করতে পারেনি আজ ৬০ বছর হয়ে গেছে আইনস্টাইন আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন তবে আজকেও সাইন্স তাফসীরগুলো ছাড়া কিছুই নয় তাই এটি কারণ যেসব আইনস্টাইনের প্রেমের ব্যাপারে জানতে চাই তার ব্রেন এমন কি ছিল যার জন্য তিনি এত উন্নতি অর্জন করতে পেরেছিলেন পূজার জন্য পৃথিবী থেকে ওয়ান অফ দ্যা গ্রেটেস্ট সাইন্টিস্ট হিসেবেই চায়না হয় তার প্রেমে কি কোন সুপার ন্যাচারাল পাওয়ার ছিল তাহলে.।

আজকে আমরা এই বিষয়টির ওপর আলোচনা করব আসলে স্যার আলবার্ট আইনস্টাইনের যখন জন্ম হয়েছিল তার মাথার খুলিতে সাধারণ বাচ্চাদের থেকে অনেক বড় ছিল সাধারণত বাচ্চারা এক থেকে দু বছর বয়সের মধ্যে একটু আধটু কথাবার্তা বলতে শিখে যায় তবে আইনস্টাইন 54 বছর বয়সে কিছুই বলতে পারতো না তবে একদিন যখন তিনি তার মা-বাবার সাথে রাতের ডিনার টেবিলে বসে ছিলেন তখন চার বছরের আইনস্টাইন হঠাৎ বলে উঠে খাবারটি অনেক গরম নিজের ছেলেকে প্রথমবারের জন্য এত পরিস্কারভাবে কথা বলতে দেখে তার মা-বাবার অবাক হয়ে যান এবং অনেক খুশি হয়েছিলেন তবে পরে তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে আজব দেশে কেন কথা বলেন তখন তার একটা অদ্ভুত উত্তর দেয় সেই ছোট আইনস্টাইন তার উত্তর দিয়েছিল আজ অব্দি তো সবকিছুই ঠিক ছিল অ্যাসিস্ট্যান্ট সারা জীবনের অদ্ভুত ঘটনা গুলি শুধু মাত্র এখানেই শেষ হয়ে যায়নি যে তিনি বড় হওয়া সত্ত্বেও এমনও কিছু অভ্যাস ছিল যেগুলো শুনে অনেক মানুষই অবাক হয়ে যান যেমন কি স্যার.।

ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং ফোন নাম্বার মনে রাখতে অনেক অসুবিধা হতো এমনকি তার নিজের টেলিফোন নাম্বার টি ও তার মনে থাকত না একবার তো তার সহকর্মীরা টেলিফোন নাম্বার চাওয়াই আইনস্টাইন তার নিজের ফোন ডাইরেক্টরি টিভির করে নিজের নাম্বার টি পড়ে পড়ে বলেন আর এটা থেকেই তাঁর সহকর্মী জিজ্ঞাসা করেন আপনি কেন আপনার ফোন নাম্বার মনে রাখেন না তখন আইনস্টাইন তার উত্তর এরকমভাবে দিয়েছিল আমি কেন এরকম একটা জিনিসকে মনে রাখব জিটিভি খুঁজলি খুব সহজেই পাওয়া যায় আইনস্টাইন কখনোই জুতোর ভিতরে মজা করতে না কেননা তার পায়ের আঙুলগুলি এতটা লম্বা ছিল জুতার ভেতর মজা করলে সেই লাম্বা আঙ্গুর এর জন্য মজা করে খুব জলদি ছেড়ে যেত আর এই জন্যেই তিনি মৌজা পড়া ছেড়ে দেন এমনকি তার জুতোর ফিতে গুলি ও অন্যকে দিয়ে বাঁধা করা কেননা সেগুলিও তিনি জানতেন না এ কথাটি সবসময় বলতেন আমি একজন সাধারন মানুষ তবে আমার মতে জানার ইচ্ছা রয়েছে অফুরন্ত তবে আপনি যেটা অবাক হবেন আইনস্টাইন সর্বকালের এত বুদ্ধিমান ছিল না এমনকি তিনি ছোটবেলায় পড়াশোনা তে অনেক.।

ছিলেন তাই ছোট তে তার গণনা করা হতো পোকা ছেলেদের মধ্যেই তার কিছু কিছু কাজের জন্য অনেক মানুষ তো তাকে শারীরিকভাবে বিকলাঙ্গ পড়তে শুরু করে থাকে আর আইনস্টাইনের টিচার গুণনীয়ক কাকে কতটা পছন্দ করতেন না কেননা সায়েন্স এবং ম্যাথ ছাড়া তিনি প্রায় সব সাবজেক্টে ফেল করেছে তার প্রথম থেকে আইনস্টাইনের বইয়ের মধ্যে থাকা জ্ঞানের রুচি একদমই ছিল না তবে এগুলো সত্ত্বেও তিনি দুনিয়ার সামনে সাইন্সের এমনই কিছু থিস ইস কাছে নিয়ে আসেন যেটি ছাড়া হচ্ছে আজকের সাইন্স মেরুদণ্ডহীন প্রাণী আর এটিই হচ্ছে কারণ আজকেও তার ব্রেইন ড্রেইন মানুষের কাছে একটা চর্চার বিষয় ১৮ এপ্রিল ৯৫৫ সালে আইনস্টাইনের মৃত্যুর প্রহর প্যাথলজিস্ট হারভেস্টার এর পরিবারের অনুমতি ছাড়াই আইনস্টাইনের মাথার খুলিতে খুলে তার ভেতর থেকে আইনস্টাইনের প্রতিবার করে নেয় তিনটি কে নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান এ কাজটির জন্য ডক্টর হারবে কে চাকরি থেকে বিতাড়িত করা হয়েছিল তবে ডক্টর হারবে এরকম বলেন তিনি এরকম কাজ শুধুমাত্র রিচার্জ.।

তিনি কথা দেন যে আইনস্টাইনের ব্রেনের উপর তিনি কোন না কোনদিন বিশ্বাস করবে না সেটা ভবিষ্যতে সাইন্টিস্টদের জন্য একটা খুবই প্রেরণার বিষয় হবে তবে রিচার্জ করার পারমিশন না পাওয়ার হারভেস্টিং ট্রেন টিকেট বিচারের মধ্যে রেখে তার নিজের বাড়ির বেসমেন্টে রেখে দেন পরে আইনস্টাইনের ছেলে অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের অনুমতি নিয়ে রিসার্চ করতে শুরু করেন প্রথমে তিনি আনুষ্ঠানিক গ্রিন টি রযুন করেন ও জড় হয়েছিল ৫৩০ গ্রাম যেটি সাধারণ মানুষের ব্রেনের থেকে অনেক ছোট ছিল কেননা একজন সাধারন মানুষের ব্রেনের ওজন হয় প্রায় চৌদ্দগ্রাম আর এরপর হারবে আইনস্টাইনের বৃন্তি ২৪০ টি খন্ডে বিভক্ত করেন আরেক খন্ড গুলোকে পৃথিবীর অনেক নামিদামি সাইন্টিস্টদের কাছে পাঠিয়ে দেন যাতে তারা সহজে পরীক্ষা করতে পারেন যে আইনস্টাইনের মাথার ভেতরে এমন কি ছিল এটি সাধারণ মানুষের থাকে না আর তারপর তোকে হারবে আইনস্টাইনের ব্রেনে ৩০ হাজার হাজার মাইক্রোস্কোপিক লাইট তৈরি করা যাতে আইনস্টাইনের মাটির খুব ভালোভাবে পরীক্ষা করা.।

রিসার্চের ফলে এটা পাওয়া যায় আইনস্টাইনের মাথার ভেতর সাধারণ মানুষের থেকে বেশি পরিমাণ করছিল মনের ভেতর সেরিব্রাল কর্টেক্স টি সাধারণ মানুষের থেকে একদমই আলাদা ছিল আসলেই সেরিব্রাল কর্টেক্স হচ্ছে আমাদের ব্রেইনের একটা খুবই জরুরী বস্তু যার জন্য আমরা ক্রিটিক্যাল থিংকিং করতে পারে আর এটিই ছিল একমাত্র কারণ যে টিচার অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের একটু আলাদা ভাবে তৈরি হয়েছিল পরে যখন রিকশায় চড়া ভালোভাবে আরো পরীক্ষা করতে শুরু করেন তারা একটা জিনিস দেখে অবাক হয়েছেন তারা জানতে পারেন তার ব্রেনের মধ্যে রিংকেল পেলাপেলি কেউ রয়েছে এজন্য তার ব্রেনের প্যারাইটাল লোব এর আকৃতি ছিল সাধারণ মানুষের থেকে কুড়ি শতাংশ বেশি বড় সায়েন্টিস্ট আইনস্টাইন এর ম্যাথমেটিক্যাল স্কিল এবং চিন্তাশক্তির সাধারণ মানুষের থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী ছিল এবং তার ব্রেইনের নিউরনের ডেনসিটি সাধারণ মানুষের থেকে ১৭ শতাংশ বেশি ছিল সাইন্টিস্টদের অনুযায়ী এজন্যই হতে পারে আইনস্টাইনের কন্সেন্ট্রেশন পাওয়ার.।।

অনেক বেশি তারা আরও একটা কথা বলেন আমাদের সাধারন ব্রেনে যতগুলি ভোল্ট থাকে তার প্রেমে ছিল তার থেকে অনেক বেশি ভোল্ট বর্তমানে আইনস্টাইনের ব্রেনে ৪৪ টি খন্ডের শহরের মেট্রো মিউজিয়ামে রাখা হয়েছে আজকে সাইন্স কত উন্নতি করেছে তবে আজ অব্দি স্যার আলবার্ট আইনস্টাইনের বৃন্টি সবার কাছে একটা রহস্যময় হয়ে রয়েছে তবে সাইন্টিস্ট এরকম বিশ্বাস করেন ফিউচার এর কোন এডভান্স টেকনোলজির মাধ্যমে আইনস্টাইনের প্রিন্টিংয়ে আরো ভালোভাবে জানা সম্ভব হবে থমাস আইনস্টাইনের ব্রেনে সাথে যাযা করেছিলেন তার ব্যাপারে আপনি কি ভাবেন তিনি কি তাঁর বিন এ ব্যাপারে রিচার্জ করে কাজটি ঠিক করেছিলেন। আপনার মতামত কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

ভালো থাকেন ধন্যবাদ.।

আরো জানুন—-

বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্য বিজ্ঞানী

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button