Golpo

সত্যিকার ভুতের গল্প – লাশের গাড়ি । গ্রামের ভৌতিক কাহিনী । বাংলা ভুতের গল্প

সত্যিকার ভুতের গল্প - লাশের গাড়ি । গ্রামের ভৌতিক কাহিনী । বাংলা ভুতের গল্প

আমি বিবাহিত আর এই ভূতুরে ঘটনাটি যখন ঘটে তখন আমার বয়স ছিল ১৫ বছরের মতো সেই সময় আমাদের গাড়ির অবস্থান ছিল একটি খালের পাশে আমাদের বাসায় কাউকে আসতে হলে তখন খালের উপরে একটি বাঁশের সাঁকো পারুল পারুল আসা লাগত আমার মা তখন বলতো যে তুই খাসনি নাকি ভালো না নানা প্রকার খারাপ জিনিস নাকি সেখানে চলাফেরা করে তাই বিশেষ করে রাতের বেলা মামা তুই খালপাড় যেতে দিতেন না এতদিনে আমার দিদির প্রিয় হয়ে গিয়েছিল এবং তার শ্বশুর বাড়ি ছিল খালের ওই পাড় হতে কিছুটা দূরে তবে সেই বাড়ির পেছনে ছিল বিশাল ফসলের মাঠের দিকে তাকানো উচিত নয় কারণ সে দিকে তাকালেই অন্ধকারে কিছু জ্বলন্ত চোখ দেখা যেত সম্ভবত সেগুলো.।

শিয়ালের চোখ হতে পারে আর গভীর রাতে ওই দিক থেকেই গাছপালার চর্চার ধর্মোৎসব দুর্ভোগ সেই সাথে যেন শেয়াল-কুকুরে ধরাধরি শব্দ ভেসে আসত রাতের বেলায় কান পেতে শুনি মুখের ভিতর ঢুকিয়ে আসতো সে দিন ঠিক দুপুর একটার দিকে মা বাড়িতে ছুটে এসে বলল এখন আর ঘর থেকে বেরোবে না আমি কিছুটা অবাক হয়ে বললাম কেন কি হয়েছে তোর দিদির বাড়ির পাশের বয়স্ক লোকটি মারা গিয়েছে কিভাবে বিষ খেয়েছিল মামা আমি আসছি একটু দেখে আসি এখন যে কোন লাভ নেই সেই লাশ পুলিশ এসে নিয়ে গেছে পুলিশ নিয়ে গেছে তুমি আমাকে আরেকটু আগে বলতে পারতে.।

আমি ইচ্ছে করেই তোকে বলিনি ওই লাশ দেখে তুমি ভয় পেয়ে নিশ্চিত গাঁজা কথাটির আর সারারাত না ঘুমিয়ে বাড়ির সকলকে জ্বালাতন করতে ইস আমি কিভাবে বললাম আচ্ছা পুলিশ লাশ ফেরত দেবে না প্রশ্নটা শিশুর লাশ ফেরত দিয়েছে তাহলে তখন কিন্তু আমি দেখতে যাব জানি তুই আমার নিষেধ শুনবি না কিন্তু সাবধান নাসির কাছে যাবি না দূর থেকে দেখে চলে আসব আমি অপেক্ষা করতে থাকলাম পুলিশ কবে ওই লাশ ফেরত দিয়েছে.।

পুলিশের কাজ শেষ হলে ওই লাশ তারা ফেরত দিয়েছে আমি আমার দিদি ও মা আমরা একসাথে কিছুটা দূর থেকে কৈলাস দেখলাম অনেক মানুষের ভিড় হয়েছিল ওই লাশ দেখার জন্য কিন্তু যখন লাশটিকে শ্মশানে নিয়ে যাওয়ার উপক্রম হল তখন কিন্তু মরতে পারছি লোক পাওয়া গেল আর এর মধ্যে ছিল আমার জামাইবাবু একে তো সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল তার উপর লাশ থেকে দুর্গন্ধ বাহির হচ্ছিল তাই দ্রুত একটি ছোট্ট লরিতে করে উল্লাস টিকেনি শাসনের উদ্দেশ্যে রওনা হলো বাকী কাহিনীটুকু আমি আমার জামাইবাবুর মুখে শুনেছিলাম.।

বন্ধুরা পরবর্তী কাহিনী দেখার আগে আমি আপনাদেরকে একটি সাইট সম্পর্কে বলতে চাই যেটি ব্যবহার করে আপনি অনেক ধরনের গেম খেলতে পারবেন এবং অর্থ উপার্জন করতে পারবেন এখানে আপনি ভবিষ্যদ্বাণী করে বড় অঙ্কের অর্থ এবং পুরস্কার জিততে পারেন এর মধ্যে আমার প্রিয় গেম হল মাইন্স যেখানে আপনাকে মাইন স্থাপন করতে হবে কোন প্রকার বিস্ফোরণ ছাড়াই আপনি এই গেমটি খেলে আপনার অর্থ বৃদ্ধি করতে পারবেন তবে সাবধান যদি আপনি ভুল ভবিষ্যৎবাণী করেন তবে আপনি অর্থ হারাতে পারেন তাই এই ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বোঝার পরই খেলার পরামর্শ দিচ্ছি যদি আপনি খুব ভাগ্যবান হবে আপনি একটি সম্পূর্ণ বিটকয়েন ও জিততে পারেন আপনি এই ভিডিও এর পিন করা কমেন্টের লিংক এ ক্লিক এর মাধ্যমে সাইটে প্রবেশ করে আপনার বিবরণ লিখে সাইন আপ সম্পন্ন করুন তবে আমাদের প্রমো কোড ব্যবহার করতে ভুলবেন না তবে সাবধান যদি আপনি ভুল ভবিষ্যৎবাণী করেন তবে আপনি অর্থ হারাতে পারেন তাই এই ব্যাপারটি সম্পূর্ণ বোঝার পরই খেলার পরামর্শ দিচ্ছি.।

সন্ধ্যার সময় আমরা পাঁচজন লাশটিকে নিয়ে শ্মশানের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়লাম ছোট্ট লরিটি বেশ দ্রুত চলছিল.।

কিন্তু কিছু সময় পর হঠাৎ খুব জোরের সাথে বৃষ্টি শুরু হল লরির পিপল দিয়ে লাশটিকে ঢেকে দেওয়া হলো আর আমরা সবাই বৃষ্টিতে ভিজতে থাকলাম বেশ কিছুটা পথ অতিক্রম করার পর রাস্তার পাশে একটি চায়ের দোকান থেকে নারীটিকে থামানো হলো ততক্ষণে বৃষ্টি থেমে গেছে কিন্তু বৃষ্টির পানিতে ভেজার ফলে সকলের শরীর খুব ঠাণ্ডা হয়ে গিয়েছিল তাই আমরা এক কাপ চা পান করে নিজেদের শরীর গরম করার সিদ্ধান্ত নিলাম কিন্তু এই মৃত মানুষটার ভাই যিনি সম্পর্কে আমার দাদা হন তিনি কিছুতেই লাশটিকে লরিতে একা রেখে চায়ের দোকানে যেতে রাজি হলেন না অগত্যা তাকে লরিতে রেখে আমরা চায়ের দোকানের দিকে গেলাম.।

জাপান শেষে যখন আমরা লরির কাছে আসলাম তখন দাদাকে দেখে খুব ভীত ও চিন্তিত মনে হচ্ছিল তিনি একেবারে ভয়ের সুরে বললেন শুধু শুধু জেগে উঠেছে কে কে জেগে উঠেছে ওই লাশের পাশে বসেছিলাম হঠাৎ এক দমকা হাওয়ায় বাঁশের উপরের কাপড় সরে গেল আর সাথে সাথে সে উঠে বসল.।

অলিভ অয়েল থেকে লাভ দিয়ে নীচে পরি আরে কি বলছেন এইসব লাশ কখনো এভাবে উঠে বসতে পারে নিশ্চয়ই অনেক ভয় ও শোকে ভুল কিছু দেখেছেন আমাদের উচিত এবার তাকে লাশের পাশে না বসলে দিয়ে ড্রাইভার এর সাথে সামনে বসতে দেওয়া দাদুকে সামনে বসানো হলো কিন্তু এবার তিনি কোন প্রকার বিরোধ করলেন না যথারীতি লাশ শ্মশানে দাহ করে আমরা বেশ গভীর রাতে বাড়ি পৌছালাম বিছানায় যে আর ঘুমানোর ইচ্ছা হল না আমি আর আমার এক বন্ধু বাড়ি থেকে কিছুটা দূরে খালের পাড় এর একটা বাঁশের মাচায় যেয়ে বসলাম আমাদের সামনে মাটির রাস্তা আর তার পাশেই বিশাল ফসলের মাঠ আমরা ওই মৃত দাদুকে নিয়ে কথা বলছিলাম হঠাৎ সামনের মাঠে লক্ষ্য করলাম.।

একটা কালো অভাবকে ঘিরে জোরের সাথে বাতাস ঘুরছে আমরা দুইজন বেশ ভয় পেয়ে গেলাম এত রাতে এখানে থাকা ঠিক হচ্ছেনা খেয়াল করলাম মাঠের কাল অবধি আমাদের দিকেই যেন এগিয়ে আসছে এবার আমরা দুইজন দ্রুত বাড়ির দিকে রওনা দিলাম কিছু পায় এগোতেই পিছন থেকে কান্নার শব্দ শুনতে পেলাম আমি পাশে না তাকিয়েই আমার বন্ধুকে বললাম যতকিছুই হয়ে যাক না কেন ভুলেও পিছনে তাকাবিনা আরো কিছু পায়ে এভাবে এগিয়ে যাওয়ার পর পেছন থেকে শুনতে পেলাম কিরে তোর মতন আমিও তো ঘরে চলে যাচ্ছে এই কথা শুনে আমরা দুই জনই তখন ভয়ে কাঠ মনে একটু সাহস এনে বললাম কিন্তু তুমি আর আমাদের কেন এমন ভয় দেখাচ্ছ ঠিক তখনই একটু গরম হাওয়া যেন আমার পিঠ.।
থেকে খোঁজ করে সামনে এসে বলল অবশ্যই যতদূর আসংসল রয়েছে চলে আসবে এই কথা শোনার পরে আমরা সেখানে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যাই আর এরপর যখন জ্ঞান ফিরে তখন নিজেকে নিজের রুমের বিছানায় আবিষ্কার করি.।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button