বিজ্ঞান

বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্য বিজ্ঞানী। Science Experiments That are another level

বিশ্বের সবচেয়ে জঘন্য বিজ্ঞানী। Science Experiments That are another level

আপনি যদি বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু জেনে থাকেন তাহলে এটা নিশ্চয়ই জানবেন কোন ব্যাপার বিজ্ঞান তখনই বিশ্বাস করে নেয় এর সঠিক প্রমাণ দেয়া হয় বিজ্ঞানীরা নিজেদের এক্সপেরিমেন্টের জন্য অনেক পরিশ্রম করে থাকে তাদের বছরের পর বছর পরিশ্রম কে প্রমাণ করার জন্য । তারা বিভিন্ন ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করে থাকে আপনি কি জানেন কয়েকজন বিজ্ঞানী এমন কিছু এক্সপেরিমেন্ট করেছে যেগুলো আমাদের সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে একেবারে অনৈতিক তারপরও বিজ্ঞানীরা এগুলো করেছিল এমন সব এক্সপেরিমেন্ট ছিল যেগুলোকে আপনি জঘন্য বলতে পারেন এমন সব এক্স পেমেন্ট করার ফলে সরকার বিরোধীদের জেলে পাঠাতে সময় নেয়নি আর এমন সব এক্সপ্রেমেন্ট করা বিজ্ঞানী কে আপনি পাগলা বিজ্ঞানী বলতে পারেন । কিন্তু তাদেরকে এই এক্সপেরিমেন্ট এর মাধ্যমে আপনি নতুন কিছু অবশ্যই জানতে পারবেন আর এটি আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য সবাইকে । কথা বলব ৯৬০ সালের একটি অদ্ভুত ১০ মিনিট সম্পর্কে যে এটি পরিচালনা করেছিল একজন বিজ্ঞানী ।

ম্যাকডুগাল এর ওজন মাপার চেষ্টা করি সত্যি অনেক অদ্ভুত মনে হয় এই এক্সপেরিমেন্ট এমনই কিছু ছিল সে এক্সপ্রেমেন্ট করার জন্য ছয় জন রোগীকে নির্ধারণ করে যাদের মৃত্যু দুটোই হয়ে যাওয়ার কথা তাদের মৃত্যুর ঠিকটা কি একটি ওজন মাপার মেশিনের তাদের ওজন মেপে রাখা হয় যাতে রোগীদের মৃত্যুর আগের ওজন মাপা যায় এবং মৃত্যুর পরের সাথে কম্পেয়ার করে হাত উঁচু নির্ধারণ করা যায় আমরা সবাই জানি মৃত্যুর পর আত্মা মানুষের শরীর থেকে বের হয়ে যায় সেই সময় আত্মার ওজন মারতে চেয়েছিল এই পাগলা বিজ্ঞানী এক এক করে সব রোগের উপরে নিজের এক্স চালিয়ে যায় প্রথম রোগীর ক্ষেত্রে ২১ গ্রাম ওজন কম লক্ষ্য করা যায় দ্বিতীয় জনের মৃত্যুর পরও ওজন কমে ছিল ঠিকই কিন্তু কিছু সময় পরেই দেখা যায় ওজন আবার আগের মতন হয়ে গেছে তার পরের দুই জন রোগীর ক্ষেত্রে ওজন কম লক্ষ করা যায় কিন্তু তারপর কিছু মিনিট পর দেখা যায় তাদের ওজন প্রথম থেকে আরো অনেক বেশি বেড়ে গেছে তারপর সর্বশেষ যাকে এক্সপেরিমেন্ট করা হয়েছিল তার অধীনে তেমন কোন তার.

দেখা দেয় নি কিন্তু এর এক মিনিট পরেই তার ওজন ২৮ গ্রাম কমে যায় প্রত্যেক ব্যক্তির ওজন আলাদা আলাদা রকমের হওয়ার ফলে এটি প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি যে আত্মার ওজন আসলে কত এখানে বুঝিনি কি ফলাফল পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে মৃত্যুর পরে মানুষের শারীরিক পরিবর্তনের ফলে ওজনের তারতম্য দেখা দেয় এর ফলাফল যখন সরকারের কাছে পৌঁছায় তারপরে সরকার এই এক্সপেরিমেন্ট এর ওপর লাগিয়ে দেয় মানবাধিকার লংঘন করে এরকম আরেকটি এক্সপ্রিমেন্ট হাজার 934 সালে হয়েছিল যেখানে মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করার চেষ্টা করা হয় এই এক্সপেরিমেন্ট আমেরিকাতে করা হয়েছিল এটি করেছিল একজন জনপ্রিয় ডাক্তার রবারি কর্নি সে মনে করত মৃতের শরীরে যদি রক্ত পুনরায় চালু করা যায় তাহলে মৃত ব্যক্তিকে জীবিত করা সম্ভব হবে কারণ যখন মানুষের মৃত্যু হয় তখন রক্ত প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায় এই এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য সে কয়েকজন মৃত্যুর ফিকির চিহ্নিত করে তারপর শরীরে অ্যাক্রোলিন নামে এক কেমিক্যাল দিয়ে ইনজেকশন করে দেয় যার ফলে রক্ত পাতলা হয়ে যায়.।

এবং সিঁড়ির মধ্যে খুব দ্রুত রক্ত প্রবাহ চালু হয় তারপর একটি লম্বা পেটের মধ্যে মৃত ব্যক্তিকে শুইয়ে দেয়া হয় এবং সে বিছানা কে জোরে জোরে উপর নিচ করতে শুরু করে যাতে রক্তপ্রবাহ দ্রুত শুরু হয় কিন্তু তার পরও মৃত ব্যক্তির পুনরায় জীবিত হচ্ছিল না তারপর সে এরপর একটি কুকুরের উপর পড়েছিল তখন আশ্চর্যজনকভাবে পাঁচটি কুকুরের মধ্যে দুইটি কুকুর জীবিত হয়ে যায় কিন্তু তিনটি কুকুর জীবিত হয়নি এই এক্সপেরিমেন্ট কৃষি আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চেয়েছিল কিন্তু আমেরিকার সরকার এরকম এক্সপেরিমেন্টের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে কারণ মৃত ব্যক্তির উপর এক্সপেরিমেন্ট করা সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে একেবারে অনৈতিক কিছু বছর পর ১৯৪৮ সালে এরকমই একটি এক্সপেরিমেন্ট করা হয় রাশিয়াতে যেখানে বিজ্ঞানীরা একটি কুকুরের মাতাকে জীবিত রাখার চেষ্টা করে এই এক্সপেরিমেন্ট করার জন্য পুকুরের শরির থেকে মাথা কি আলাদা করা হয় তার মাথাকে জীবিত রাখার জন্য একটি মেশিনের সাহায্যে রক্তপ্রবাহ চালু করা হয় রক্তপ্রবাহ শুরু হওয়ার পরে কুকুরের মধ্যে কিছুটা পরিবর্তন দেখা যায় যেমন শব্দের ফলে কান্নাড়া.।

করা চোখের মধ্যে আলু পনির চোখের পাপড়ি নাড়াচাড়া করা জিভ দিয়ে নাক কাটা এরকম অবস্থাকে বিজ্ঞানিক ভাষায় 20.2 স্টিমুলি বলা হয় এই এক্সপেরিমেন্ট ফুটেজ আপনি ইউটিউবে যাবেন কিন্তু এটি অনেক বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে আর এই রকম এক্সপ্রেমেন্ট এর উপর লাইফটাইম নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয় কারণ এদিকে এনিমেল অ্যাবিউজ মনে করা হয় শব্দ হিসেবে জীবন এবং মৃত্যু প্রাকৃতিক একটি নিয়মিত কোন কিছুকে জীবিত করার চেষ্টা হচ্ছে প্রকৃতির সাথে তামাশা করা এরপর ৯৩০ সালে একজন বিজ্ঞানী ছিলেন যার নাম ছিল স্টানলি মিলিগ্রাম সে মানুষের নিজের মালিকের আদেশ নির্দেশ অমান্য করার পরিমাপ করতে চেয়েছিল সে জানতে চেয়েছিল হিটলারের আদেশে তার সহযোগীরা কিভাবে বছরের-পর-বছর নিষ্ঠুরের মত মানুষকে অত্যাচার করেছে এই এক্সপেরিমেন্ট সাইকোলজিকাল এক্সপেরিমেন্ট ছিল এখানে সাধারণত দুটি কক্ষে দুজন ব্যক্তিকে রাখা হয়েছিল সেখানে একজন শিক্ষক এবং একজন শ্রবণকারী ব্যক্তি ছিল এমন ছিল যে দুজন ব্যক্তি একে অপরকে.।

কিন্তু দেখতে পেত না এক্সপেরিমেন্টের শিক্ষক সেখানে থাকা দুজনকে কিছু জিজ্ঞেস করার কথা ছিল প্রত্যেকটি ভুল উত্তরের জন্য তাদেরকে বিদ্যুতের শক দেয়া হতো এখান থেকে ফলাফল আসে যে কোন ব্যক্তি তার বসের কথা এমনভাবে মান্য করে যাতে সে তার বসের কোন ব্যবহারে রাগান্বিত না হয় এই ব্যবহারে সত্যিই অনেক প্রভাব পড়ে তারা ভয় পেয়ে এমন কিছু করে ফেলি যেগুলো তাদের করা উচিত নয় এই এক্সপেরিমেন্ট এর ফলে লোকজন সেই বিজ্ঞানীকে অনেক সমালোচনা করায় এবং এক্সপ্রিমেন্ট কে বন্ধ করার কথা বলা হয় এরকম এক্সপ্রেমেন্ট কে অনৈতিক ঘোষণা করা হয় এই এক্সপেরিমেন্ট এর কয়েক বছর আগে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় যখন হিটলার অনেক কঠিন আইন জারি করেছিল সেই সময় জার্মানির একজন বিজ্ঞানী জঙ্গলের ভয়ংকর একটি এক্সপেরিমেন্ট সবার সামনে আসে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হাজার হাজার এক্সপেরিমেন্ট করা হয়েছিল এই সবগুলো করার একমাত্র কারণ হচ্ছে হিটলারের সকল কাজ করতে যাতে সুবিধা হয় ঔষধ এবং চিকিৎসার জন্য সমালোচকদের ব্যাঙ্গালোর যাকে বলে ডাকা হতো.।

মেন্ডেলের কাছে আসতো তখন সে সবার উপর ভয়ংকরভাবে তাকাতেও এবং সেখানে কোন জমজ বাচ্চা আছে কিনা কারণ সে জমজ বাচ্চার জন্য পাগল ছিল কারণ সে জমজ বাচ্চাদের একসাথে জোড়া লাগানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের এক্সপেরিমেন্ট করেছে যেটি করার সময় জমজ বাচ্চা দের গ্যাংগ্রিন আমের রোগ হতো এবং তারা খুবই ভয়ঙ্কর কবে মৃত্যুবরণ করতে হবে এছাড়াও আরও বিভিন্ন ধরনের এক্সপ্রেমেন্ট করেছে যেমন লোকজনকে প্রেসার চেম্বারে রেখে দেয়া তাদের বরফের মতো জমে মেরে ফেলা অভ্যন্তরীণ অঙ্গ গুলো কি শরীর থেকে আলাদা করা লিঙ্গ বদল করা এই সকল এক্সপেরিমেন্টের কথা শুনে যে কারো গায়ে লোম দাঁড়িয়ে যেতে পারে। আমি এবারের মত বিদায় নিচ্ছি ধন্যবাদ.

আরো জানতে আমাদের সাথেই থাকুন

ন্যানো টেকনোলজি সম্পর্কে জানতে (click)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button