মূসা আঃ এবং আজরাইল আঃ এর কাহিনী | Prophet Musa (as)History of Islam | Story of Islam
মূসা আঃ এবং আজরাইল আঃ এর কাহিনী | Prophet Musa (as)History of Islam | Story of Islam

মূসা আঃ এবং আজরাইল আঃ এর কাহিনী | Prophet Musa (as)History of Islam | Story of Islam
হযরত মুসা আলাই সালাম জীবনে অনেক সংগ্রাম করেছেন অবশেষে আল্লাহ সোবহানা তালা সাহায্যে ফেরাউন নীল নদে চুবিয়ে হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে এবং লোহিত সাগরের তীরে বসে জাতি আবার স্বাধীনভাবে বাঁচতে শুরু করেন এভাবে দিনের পর দিন কেটে যায় এবং আল্লাহর পয়গম্বর হযরত মুসা আলাই সাল্লাম এর যৌবন ফুরিয়ে বার্ধক্য চলে আসে এবং তিনি আল্লাহর দেয়া প্রত্যেকটা কাজ সম্পন্ন করেন এবং বাকি কিছু কাজ হযরত মুসা আলাই সালাম কি দিয়ে তিনি নিজে বিশ্রামে গেলেন জীবনের এই শেষ সময়টা আল্লাহর এক রশিতে কাটিয়ে দিতে চাই এমন ই একদিনঃ মালাকুল মউত হযরত আজরাইল আঃ সালামের সালাম দিয়ে তিনি বললেন হে আল্লাহর পয়গম্বর আল্লাহর পক্ষ থেকে আপনার জান কবজের নির্দেশ এসেছে তখন হযরত মুসা আঃ সালাম বললেন আপনি কি আমার জান আমার মুখ দিয়ে বের করে নেবেন অথচ এই মুখ দিয়ে আমি আল্লাহ সুবহানাতায়ালা সাথে সরাসরি কথা বলেছি তখন হযরত আদম আলাই সাল্লাম বললেন.।
তাহলে চোখ দিয়ে বের করে নিব যখন হযরত মুসা আঃ সালাম বললেন আমি এই চোখ ধারা আল্লাহর নূর ধর্ষণ করেছি তখন হযরত আজরাইল আঃ সালাম বললেন না দিয়ে বের করে নিবো তখন মুসা আঃ সালাম বললেন আল্লাহর সঙ্গে কথা বলার সময় আমি জান্নাতের সুঘ্রাণ ইনার দিয়ে নিয়েছি এখন আজরাইল আঃ সালাম বললেন এত কথা আমি শুনতে আসিনি আপনার সময় শেষ আমার যেভাবে খুশি আমি সেভাবে জান কবজ করবো এই কথা শুনে হযরত মুসা আলাই সালাম পৌঁছে গেলেন এবং বেয়াদব বলে আজ সাল্লাম এর গালে একটা থাপ্পর বসিয়ে দিলেন সঙ্গে সঙ্গে হাজেরা আঃ সালামের দুটি চোখ বের হয়ে গেল এই অবস্থায় তিনি কিছু না ভেবে সরাসরি আল্লাহ সুবহানাতায়ালা দরবারে চলে গেলেন এবং আল্লাহর কাছে তিনি সমস্ত ঘটনা খুলে বললেন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা প্রথমে আজরাইল আঃ সালামের চোখ ঠিক করে দিলেন এবং বললেন আমার নবীদের মধ্যে এমন গরম যাচ্ছে নবী আর এমন জালালী তোর বিয়েতে নবী.।
টনি টারজান কবে যে ব্যাপারটা আমি দেখব তোমার কাছে যেতে হবে না কিছুদিন পরেই আল্লাহ সুবহানাতায়ালা মুসাল আসলামের কাছে এলেন বললেন একটা মেয়ে সে শরীরে যে পরিমাণ লৌহ থাকে তুমি যদি চাও আমি তোমাকে সে পরিমাণ হায়াত দিব তখন হযরত মুসা আঃ সালাম বললেন আল্লাহ তার পরেও তো আমাকে মরতেই হবে সুতরাং দুনিয়ার এই কষ্ট থাকার চাইতে তোমার সান্নিধ্য পাওয়ার ভালো কিন্তু মনের আগে আমি চাই তোমার সাথে একবার দৌড় পাড়ে সে বারের মত দেখা করতে আল্লাহ সুবহানাতায়ালা তার এই আবেদন করলেন এবং মুসা আলাই সাল্লাম কে তুর পাহাড় যাত্রা করার নির্দেশ দিলেন অনুরোধ করলেন আমার রব আপনি আমার অবাধ্য জাতিকে আর কোন গজব নাজিল না করে তাদেরকে আপনার রহমতের ছায়ায় আশ্রয় দিন তাদেরকে ব্যবস্থা করুন এবং তারা যেন এই কথার প্রেক্ষিতে আল্লাহ.।
তালা বললেন আমি ঈমানদার কাফের নাফরমান এবং সব প্রাণীদের প্রতিপালক এবং রিজিকদাতা তখন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বললেন হে মূসা তোমার লাঠি দ্বারা তুমি এই পাহাড়ের উপর আঘাত করার পর সেখান থেকে একটা নদী হয়ে গেল তখন আল্লাহ সুবহানাতায়ালা বললেন নদীতে আঘাত করো তখন কথা মত করা হলো দেখলেন একটা পাথর নদীর তীরে ভেসে আসলো আল্লাহতালা পাথরের উপর লাঠি দ্বারা আঘাত করতে বললেন তখন দেখলেন পাথর থেকে একটা ফড়িং বের হয়ে এসেছে এবং তার মুখে এক টুকরো গ্যাস দৃশ্য দেখে হযরত মুসা আঃ সালাম সেজদায় পড়ে গেলেন কিছুক্ষণ পরে সালাম প্রদান করে বিদায় দেওয়া হল কিছুদুর গিয়ে তিনি দেখলেন একটা কবর খোঁড়া হচ্ছে কিন্তু আমি কি জিজ্ঞেস করলে তারা বললো একজন মারা গেছে দেখতে প্রায় আপনার মত নেই আপনি যদি কিছু মনে না করেন তাহলে আপনি একটু ওপরে শুয়ে দেখতে পারেন যে খবরটা কি ছোট হয়ে.।
যখন মূসা সাল্লাম কবর এ প্রবেশ করলেন এবং শুয়ে দেখলেন সব ঠিক আছে মনে মনে আল্লাহ সুবহানাতায়ালার কাছে বললেন আমার প্রথমে জায়গাটা আমার জন্য এই জায়গাটি কবুল করো তখন আসমান থেকে ফেরেশতারা এসেই একটা আপেল খেতে বসলেন তিনি বিসমিল্লাহ বলিয়া খেতে লাগলেন তার মধ্যেই টারজানকে গেল তারপর মুসা আলাই সালাম কি গোসল এবং জানাজা পড়িয়ে ওরা সেই কবরে দাফন করল এবং কেউ জানতে পারেনি তাকে কোথায় দাফন করা হয়েছে বা কবর দেওয়া হয়েছে অনেক খোঁজাখুঁজির পরও তার কবর খুঁজে পাননি আজকে এই পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন এবং বেশি বেশি মন আল্লাহ সুবহানাতায়ালার ইবাদত করবেন আল্লাহ হাফেজ.।